, মঙ্গলবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ


ঘূর্ণিঝড় রেমাল দেখতে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

  • আপলোড সময় : ২৬-০৫-২০২৪ ০১:৫৭:৫৯ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২৬-০৫-২০২৪ ০১:৫৭:৫৯ অপরাহ্ন
ঘূর্ণিঝড় রেমাল দেখতে সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
এবার কক্সবাজার উপকূলে চলছে ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত। এজন্য সমুদ্র উপকূলে স্বাভাবিকের চেয়ে কিছুটা বেশি উচ্চতায় ঢেউ আছড়ে পড়ছে। এর মধ্যেই ঘূর্ণিঝড় রেমালের প্রভাব দেখতে সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে ঘোরাঘুরি করছেন পর্যটকরা। 

আজ রোববার (২৬ মে) বেলা ১১টার দিকে সৈকতের লাবনী পয়েন্টে সাগরের উত্তাল ঢেউ ও সেলফি তুলতে দেখা গেছে অনেককে। ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত ও সৈকতে প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে ঘূর্ণিঝড় রেমাল দেখতে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ভিড় করেছেন বহু পর্যটক। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর বাধা কিংবা অনুরোধ কেনোটিই মানছেন না তারা।

এদিকে ঢাকা মোহাম্মদপুর থেকে আগত পর্যটক রিনা আক্তারকে এমন দুর্যোগে সৈকত পাড়ে কেন দাঁড়িয়ে আছেন প্রশ্ন করলে তিনি উত্তরে  জানান, প্রকৃতির সৌন্দর্য দেখা যায় ঘূর্ণিঝড়ের সময়। এ সময় সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করা যায়। এজন্য সমুদ্রের পাড়ে এসেছি।
 
এ সময় আরেক পর্যটক শাকের আহমেদ বলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশ সৈকতে ঢুকতে বাধা দিয়েছিল। তারা অন্য জায়গায় সরে গেলে আমি ঢুকে পড়ি। টেলিভিশনে দেখেছি ঘূর্ণিঝড় নাকি সাগরের খুব কাছাকাছি চলে এসেছে তাই দেখতে এলাম। আমিএর আগে কোনোদিন ঘূর্ণিঝড় দেখিনি।

সুফিয়া নামে আরেক পর্যটক বলেন, পরিবারের নিয়ে কক্সবাজারে এসেছি। কিন্তু ঘূর্ণিঝড় কারণে কোথাও বের হতে পারছি না।হোটেলে বসে না থেকে ঢেউ উপভোগ করতে আসলাম। 

পর্যটকদের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সি লাইফ গার্ড কর্মী জয়নাল আবেদীন বলেন, পর্যটকদের সাগরে প্রবেশে বাধা দিলেও তারা আমাদের চোখ ফাঁকি দিয়ে অন্য দিক দিয়ে চলে যায়। তাদের আটকানো যাচ্ছে না। এই মূহূর্তে সৈকত এলাকায় থাকা বিপদজনক। 

এদিকে ট্যুরিস্ট পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, ৯ নম্বর মহাবিপদ সংকেত ও সৈকতে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। আমাদের ট্যুরিস্ট পুলিশ কাজ করছে।
সর্বশেষ সংবাদ
নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা

নির্বাচিতদের হাতে ক্ষমতা দিয়ে বিদায় নেবে অন্তর্বর্তী সরকার: ধর্ম উপদেষ্টা